ভূমিকা
আসসালামু আলাইকুম ফ্রেন্ডস হাউ আর ইউ আশা করি সকলেই ভাল আছেন আজকের এই পর্বে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং বেসিক ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করব এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে কিভাবে আমরা আর্ন করতে পারি এবং হচ্ছে আমরা কত টাকা আর্ন করতে পারি সম্পূর্ণ এ টু জেড একটা বেসিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব কথা না বাড়িয়ে আসুন জেনে নেই ডিজিটাল মার্কেটিং কি?
বিষয়:
1 .ডিজিটাল মার্কেটিং কি
2 .একজন ডিজিটাল মার্কেটারের প্রধান কাজ কি?
3 .ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কি?
4 .ডিজিটাল মার্কেটিং টাস্ক কোথায় পাওয়া যাবে?
5 .একজন ডিজিটাল মার্কেটার প্রতি মাসে কত টাকা উপার্জন করতে পারে?
ডিজিটাল মার্কেটিং কি
ডিজিটাল মার্কেটিং কি অনলাইনে পণ্য বা সার্ভিস এর বিজ্ঞাপন প্রচার করা কে বোঝায় ডিজিটাল মার্কেটিং এটা হতে পারে সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমে আবার সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর মাধ্যমে হতে পারে আবার চার শ্রেণীর অষ্টমাইজেশন এর মাধ্যমেও হতে পারে আবার ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে হতে পারে বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং খুব জনপ্রিয় এবং এর পেছনে অনেক মানুষ তার ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত আছে ডিজিটাল মার্কেটিং করে নিজের ক্যারিয়ার করতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটিং কি আশা করি আপনারা সম্পর্কে কিছু বলতে পারছেন
একজন ডিজিটাল মার্কেটারের প্রধান কাজ কি?
ডিজিটাল মার্কেটারের প্রধান কাজ হলো অনলাইনে ব্যবসার প্রচার এবং গ্রাহক আকর্ষণ করার কৌশল তৈরি করা। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম যেমন সার্চ ইঞ্জিন, সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেইল, এবং কন্টেন্ট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে তারা নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে। ডিজিটাল মার্কেটারের মূল দায়িত্বগুলো নিম্নরূপঃ
বাজার গবেষণা করা: টার্গেট অডিয়েন্স, তাদের চাহিদা ও পছন্দ সম্পর্কে গভীরভাবে জানতে গবেষণা করা এবং সেগুলো অনুযায়ী কৌশল তৈরি করা। ডিজিটাল মার্কেটিং কি
SEO ও SEM ব্যবস্থাপনা: সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) ও সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (SEM) ব্যবহার করে কনটেন্টকে সার্চ রেজাল্টে উপরের দিকে আনার জন্য কাজ করা।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার এবং লিঙ্কডইন এর মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ব্যবসার উপস্থিতি বৃদ্ধি এবং গ্রাহকদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করা।
ইমেইল মার্কেটিং: গ্রাহকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রাখতে এবং ব্যবসার প্রমোশনের জন্য ইমেইল ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা।
কন্টেন্ট কৌশল তৈরি: ব্লগ পোস্ট, ভিডিও, গ্রাফিক্স, ইনফোগ্রাফিক্সের মতো মানসম্পন্ন কনটেন্ট তৈরি এবং প্রচার করা, যা টার্গেট অডিয়েন্সকে আকর্ষণ করে।ডিজিটাল মার্কেটিং কি
ক্যাম্পেইন পরিচালনা: ডিজিটাল ক্যাম্পেইনগুলো প্ল্যান করা, মনিটরিং করা, এবং বিশ্লেষণ করা, যা ব্যবসার লক্ষ্য পূরণে সহায়তা করে।
একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার এইসব টুলস এবং কৌশলগুলো ব্যবহার করে গ্রাহকদের সন্তুষ্টি বৃদ্ধি ও ব্র্যান্ড পরিচিতি তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কি?
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ভবিষ্যৎ অত্যন্ত উজ্জ্বল এবং আরও গতিশীল হয়ে উঠছে। প্রযুক্তির দ্রুত উন্নয়ন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, এবং গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল আচরণ ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ভবিষ্যৎকে নতুনভাবে রূপ দিচ্ছে। এর কিছু সম্ভাব্য পরিবর্তন ও প্রবণতা হলো:
১.কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং মেশিন লার্নিং
– এআই-এর মাধ্যমে ডেটা বিশ্লেষণ আরও কার্যকর হবে এবং গ্রাহকের আচরণ বিশ্লেষণ করে পছন্দসই কনটেন্ট প্রদান করা সহজ হবে।
– চ্যাটবট, রোবোটিক্স, এবং অটোমেটেড কাস্টমার সার্ভিস ডিজিটাল মার্কেটিংকে আরও গ্রাহকবান্ধব করবে।
২. পার্সোনালাইজেশন
– ভবিষ্যতে, কাস্টমাইজড কনটেন্ট এবং ব্যক্তিগতকৃত বিজ্ঞাপন বেশি প্রাধান্য পাবে, যা গ্রাহকের সাথে ব্র্যান্ডের আরও নিবিড় সম্পর্ক স্থাপন করবে।ডিজিটাল মার্কেটিং কি
কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন গ্রাহকের অবস্থান, পছন্দ-অপছন্দ এবং ব্রাউজিং ইতিহাস অনুযায়ী পরিবর্তিত হবে।
৩. ভয়েস সার্চ এবং স্মার্ট স্পিকার – স্মার্ট স্পিকার (যেমন অ্যামাজন অ্যালেক্সা, গুগল হোম) এবং মোবাইলের ভয়েস সার্চ ব্যবহার বাড়ছে। ফলে, ভয়েস সার্চ অপ্টিমাইজেশন ডিজিটাল
মার্কেটিংয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠবে।
৪. ভিডিও মার্কেটিং এবং লাইভ স্ট্রিমিং
ভিডিও কনটেন্ট আরও বেশি জনপ্রিয় হবে। লাইভ স্ট্রিমিং এবং ইন্টারঅ্যাক্টিভ ভিডিওর মাধ্যমে ব্র্যান্ড এবং গ্রাহকের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ থাকবে।
– ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম লাইভ, এবং টিকটকের মতো ভিডিও প্ল্যাটফর্মগুলির প্রভাব আরও বৃদ্ধি পাবে।
৫. ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের প্রসার
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে মাইক্রো এবং ন্যানো ইনফ্লুয়েন্সারদের ভূমিকা বাড়বে। তারা নির্দিষ্ট টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি করতে সাহায্য করবে।
– গ্রাহকরা ব্র্যান্ডের সরাসরি বিজ্ঞাপন চেয়ে ইনফ্লুয়েন্সারদের মতামতকে বেশি বিশ্বাস করে।ডিজিটাল মার্কেটিং কি
৬. ইমারসিভ টেকনোলজি (AR/VR
অগমেন্টেড রিয়েলিটি (AR) এবং ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) এর ব্যবহার ভবিষ্যতে আরও বাড়বে। গ্রাহকরা পণ্য কেনার আগে ভার্চুয়ালভাবে তা অনুভব করতে পারবেন, যা মার্কেটিংকে আরও আকর্ষণীয় করবে।
– AR ও VR বিজ্ঞাপন গ্রাহকদের ব্র্যান্ডের সাথে আরও গভীর সংযোগ স্থাপন করতে সহায়তা করবে।
৭. ডেটা প্রাইভেসি এবং ট্রান্সপারেন্সি
– ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে প্রাইভেসি ও ট্রান্সপারেন্সি বজায় রাখা অপরিহার্য হয়ে উঠছে। ফলে গ্রাহকদের ডেটা সুরক্ষায় আরও উন্নত কৌশল ব্যবহার হবে।
– গ্রাহকদের আস্থা অর্জনে স্বচ্ছতা ও সুরক্ষার ওপর গুরুত্ব বাড়বে।
৮. অমনি-চ্যানেল মার্কেটিং
– গ্রাহকদের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে একীভূত অভিজ্ঞতা দিতে অমনি-চ্যানেল মার্কেটিং গুরুত্বপূর্ণ হবে। এটি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে একটি একক ব্র্যান্ড এক্সপেরিয়েন্স প্রদান করে।
৯. জেনারেশন জেড-এর সাথে সামঞ্জস্যতা
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে নতুন প্রজন্মের (Gen Z) প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে। Gen Z ব্র্যান্ডের সাথে দ্রুত যোগাযোগ এবং স্বতন্ত্রতার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বেশি ব্যবহার করে।
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ভবিষ্যৎ প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের সাথে অবিচ্ছেদ্যভাবে যুক্ত, যা মার্কেটারদের নতুন কৌশল, প্ল্যাটফর্ম এবং গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী মানিয়ে নিতে উৎসাহিত করবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং টাস্ক কোথায় পাওয়া যাবে?
ডিজিটাল মার্কেটিং টাস্ক বা কাজ পাওয়ার জন্য বিভিন্ন অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম, সোশ্যাল মিডিয়া, এবং কিছু নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে সুযোগ রয়েছে। নিচে এমন কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম এবং মাধ্যম উল্লেখ করা হলো:
১. ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম
Upwork: আপওয়ার্ক একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন ডিজিটাল মার্কেটিং প্রজেক্ট পাওয়া যায়, যেমন কন্টেন্ট মার্কেটিং, এসইও, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদি।
Freelancer : ফ্রিল্যান্সার ডটকমে ডিজিটাল মার্কেটিং, এসইও, পিপিসি, এবং বিভিন্ন ধরণের মার্কেটিং টাস্ক পাওয়া যায়। এখানে নিজের প্রোফাইল তৈরি করে কাজের জন্য বিড করতে হয়।
Fiverr ফাইভার একটি গিগ-ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং সাইট, যেখানে নিজের সেবাগুলো (যেমন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট, কনটেন্ট ক্রিয়েশন) লিস্ট করে রাখলে ক্লায়েন্টরা সেখানে গিয়ে কাজ অর্ডার করতে পারে।
২. সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম
-LinkedIn : লিঙ্কডইন পেশাদার নেটওয়ার্কিং-এর জন্য বিশেষভাবে কার্যকর। এখানে বিভিন্ন কোম্পানি ও রিক্রুটাররা ডিজিটাল মার্কেটিং কি স্পেশালিস্টদের খুঁজে থাকে এবং অনেক সময় টাস্ক পোস্ট করে।
-Facebook Groups : ফেসবুকে ফ্রিল্যান্সিং এবং ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত অনেক গ্রুপ রয়েছে, যেখানে নিয়মিতভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং প্রজেক্ট ও জব অফার শেয়ার করা হয়।
– Instagram : নিজের কাজের উদাহরণ পোস্ট করে এবং প্রাসঙ্গিক হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে ক্লায়েন্টদের আকর্ষণ করা যায়। অনেক সময় ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকেও ক্লায়েন্টরা যোগাযোগ করে।
৩. বিশেষায়িত ওয়েবসাইট ও মার্কেটপ্লেস
– PeoplePerHour : এটি মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং এবং অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য বিখ্যাত। এখানে ডেটা এনালিটিক্স, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এবং কন্টেন্ট কনটেন্ট ক্রিয়েটরের জন্য কাজ পাওয়া যায়।
– Guru : গুরু ডটকমেও বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং কাজের সুযোগ পাওয়া যায়।
– Hubstaff Talent : ফ্রি মার্কেটপ্লেস যেখানে কোম্পানিগুলি ফ্রিল্যান্সারদের প্রোফাইল দেখে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে।
৪. নিজের নেটওয়ার্ক এবং পোর্টফোলিও সাইট ব্যবহার করা
– ব্যক্তিগত পোর্টফোলিও সাইট : নিজের ডিজিটাল মার্কেটিং পোর্টফোলিও তৈরি করলে, গ্রাহকরা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে। ডিজিটাল মার্কেটিং কি
– নিজের নেটওয়ার্ক**: আগের ক্লায়েন্টদের থেকে রেফারেল পেতে পারে এবং নিজের কাজের প্রচারের মাধ্যমে নতুন গ্রাহক খুঁজে পেতে পারে।
৫. বাংলাদেশের স্থানীয় প্ল্যাটফর্ম
KajKey বাংলাদেশের জন্য নির্দিষ্ট এই ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল মার্কেটিং প্রজেক্টের চাহিদা রয়েছে।
– Bohubrihi এবং Skill Jobs : এখানে বিভিন্ন ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সের পাশাপাশি চাকরির বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়।
ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল তৈরির পর নিজের দক্ষতা অনুযায়ী ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ করলে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের টাস্ক পেতে পারেন।
একজন ডিজিটাল মার্কেটার প্রতি মাসে কত টাকা উপার্জন করতে পারে?
একজন ডিজিটাল মার্কেটারের মাসিক আয় তার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, কাজের ধরন এবং প্ল্যাটফর্মের উপর নির্ভর করে। বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক বাজারে ডিজিটাল মার্কেটারদের আয়ের পরিমাণ বিভিন্ন রকম হতে পারে। নিচে এর একটি সাধারণ ধারণা দেওয়া হলো:
১. নতুন ডিজিটাল মার্কেটার (ইন্ট্রি লেভেল)
-বাংলাদেশে: মাসে প্রায় ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারে।
– আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট**: নতুন ডিজিটাল মার্কেটাররা প্রতিমাসে প্রায় $২০০ থেকে $৫০০ (২০,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা) আয় করতে পারে। ডিজিটাল মার্কেটিং কি
২. মাঝারি স্তরের ডিজিটাল মার্কেটার (মিড-লেভেল)
বাংলাদেশে: যারা ২-৩ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন, তারা মাসে প্রায় ৪০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারে।
আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট মিড-লেভেল ডিজিটাল মার্কেটাররা মাসে $৫০০ থেকে $১,০০০ (৫০,০০০ থেকে ১ লাখ টাকা) আয় করতে পারে।
৩. উচ্চ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ডিজিটাল মার্কেটার (সিনিয়র লেভেল বা স্পেশালিস্ট)
-বাংলাদেশে সিনিয়র লেভেলের ডিজিটাল মার্কেটারদের আয় মাসে ৮০,০০০ থেকে ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।ডিজিটাল মার্কেটিং কি
– আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট : সিনিয়র বা বিশেষজ্ঞ মার্কেটাররা মাসে $১,০০০ থেকে $৩,০০০+ (১ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকার বেশি) আয় করতে পারে।
৪. ফ্রিল্যান্সারদের আয় (প্ল্যাটফর্মের উপর নির্ভরশীল)
– অনেক ফ্রিল্যান্সার গিগ-ভিত্তিক কাজ করে, যেমন Fiverr বা Upwork-এ ছোট প্রজেক্ট নেয়। এতে প্রতিটি প্রজেক্টে $১০ থেকে শুরু করে কয়েকশো ডলার পর্যন্ত উপার্জন করা সম্ভব।
– বড় প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করলে মাসিক আয় আরও বেশি হতে পারে।
৫. বিশেষ দক্ষতার ভিত্তিতে আয় বৃদ্ধি ডিজিটাল মার্কেটিং কি
– SEO (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন), PPC (পে পার ক্লিক), ইমেইল মার্কেটিং , এবং ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং ইত্যাদি বিশেষ দক্ষতায় আয় তুলনামূলক বেশি হয়।
– এআই-ভিত্তিক ডেটা বিশ্লেষণ এবং কনটেন্ট মার্কেটিংয়ে দক্ষতার জন্য ভালো পারিশ্রমিক পাওয়া যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং কি
এখানে উল্লেখিত আয়ের পরিমাণ একটি গড় হিসাব। ডিজিটাল মার্কেটাররা নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও সম্পর্ক অনুযায়ী আরও বেশি আয় করতে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আরো জানতে